Sunday, October 10, 2010
১০. ১০. ১০.....!
আগে জানা ছিলনা আমার।ক্যাম্পাসে যাওয়ার পর জানলাম।বন্ধুরা বলাবলি করছে।এক পর্যায়ে যখন মাজহার স্যার আসলেন তিনিও বললেন।আমাদের আনিস বলে উঠল,২০১৩ থেকে আমরা কিন্তু এমন দিন আর পাবনা।
ওর কথার একটি বিশেষ দিক ছিল।ও কিন্তু হারানোটার কথাই বলেছে।হয়ত এ দিনটিকে বিশেষ করে দেখানোর জন্য।হয়ত কোনকিছু ছাড়া এমনিতেই বলেছে।
তারপর মাজহার স্যারের ক্লাস শেষ হল।ফোন হাতে নিয়ে দেখি একটা মেসেজ্।প্রিয়া পাঠিয়েছেন।ও লিখলেন-- "vaiya, do u knw 2day is 10.10.10...!its a intersting day.. riteeee!" সবকিছু শেষে আমাকেও ভাবতে হল আজ হয়ত বিশেষ একটা দিন।
দিনটা আসলে কি?আসলেই কি কোন বিশেষ কিছু আছে? একটু পাগলামি করা যাক,দেখি কিছু পাই কিনা-----!
>দিনটা কি আমার কালো কালির কলম খুঁজ়ে না পেয়ে নীল কালিতে লিখার মত কোন কিছু। এখানেও কিন্তু ত্রিপল আছে--- কালো কালি,নীল কালি আর আমার লিখাটা...ঃ)
>নাকি দিনটি শ্রী রবি ঠাকুরের ঘরে- বাহিরের স্মৃতিচারন।নিখিলেশ,বিমল আর স্বন্দীপ বাবুর মত।
>নাকি দিনটি আমারা যে তিন ভাই এ কথা মনে করে দেয়ার মত কোন কিছু! আমি,ফিরোজ আর রাশেদ। তিনেই কিন্তু সীমাবদ্ধ।
>হয়ত আমার তিনটি পর্যায়ের একত্রি করনও হতে পারে। আমার স্কুল জীবন, কলেজ জীবন,তারপর ভার্সিটি।
>হয়ত মানুষকে তার জীবন চক্র মনে করিইয়ে দেয়ার মত কোন কিছু।জীবন, মৃত্যু এবং আখিরাত। তিনটা ধাপ পুরা মানব জীবনের।
>মজার ব্যাপার হচ্ছে,আমার বিচ্ছেদের সাথীও কিন্তু এ তিন। আমি,ও, আর আমার কাছের কেউ।এখানটাই ত্রিপল আমার সর্বনাশ। আবার ত্রিপলেই আমার নতুন জীবনের প্রেরণা।
*** আসলে এ ত্রিপলটা হচ্ছে--- কিছুক্ষন আমার মত করে ভাবা, কিছুক্ষন পাগলামি করে অবশেষে কিছুনা বলে শেষ করা......ঃ))
Saturday, September 4, 2010
তুমি আমি...:)

প্রথম আমাদের দেখা, খুব বড়না তখন আমরা। এত কিছু বুঝতামনা হয়ত এখন যেমনটা ভাবছি। ও খুব সম্ভবত ক্লাস সিক্সে পড়ে তখন। আমি ক্লাস নাইন থেকে টেইন এ উঠলাম মাত্র। এর আগে আমাদের দু'জনাতে কথা এবং দেখা হইয়েছিল কিনা আমার কোনটাই মনে নাই।খুব সম্ভবত হয়নি।তার চাঞ্চচল্যতা আমায় মুগ্ধ করেছিল।অনেক লাজুক ছিলাম তখন। এখনকার মত করে কিছুই ভাবতে পারতামনা। আমাদের দু'জনাতে তেমনটা কথাও হয়নি। আমার রুম এ ও এক দু'বারের জন্য আসছিল, তখন আমি আমার হোম ওয়ার্ক নিয়ে ব্যাস্ত।আসতনা হয়ত,যদি ওর ছোট ভাইটা না আসত। ছোট বাচ্ছাদের কোন কিছুর ঠিক ঠিকানা নাই বলে ওর অবুঝ ভাইটি আমার রুম এ না বুঝেই চলে আসত।ওর ছোট ভাইটি যেতে চাইছিলনা বলে ওকেও থাকতে হয়েছিল কিছুক্ষণ। আমি কি লিখছি ও দেখছিল। আমার দু' একটা খাতাও দেখল।আমি তখন ফাস্ট বয় ছিলাম আমাদের ক্লাসে।আমি সুন্দর হাতের লিখার জন্য পুরুস্কার পেয়েছি। ও আমার হাতের লিখার প্রসংশা করল।প্রসংশা শুনতে কার না ভাল লাগে। আর সেটা যদি ভাললাগার কেউ হয়,তবেতো কথাই নেই।তার অল্প কিছু আলাপন,অদ্ভুদ চাহনি এবং চাঞ্চচল্যতা আমায় দারুণ ভাবে মুগ্ধ করেছিল।
তারপর,তার একান্ত কাছের এক জনের কাছ থেকে আমি তাকে আরো ভালভাবে জানতে চেয়েছিলাম।নতুন করে জানলাম ও ক্লাসের ফাস্ট গার্ল।এটা শুনে আমার ভাললাগাটা আরো বাড়ল। কিন্তু তারপর তার কাছের মানুষটি আমাকে তার সম্পর্কে যতসব বলল,তাতে আমার আর কিছু বলার ছিলনা।আমার ভাললাগাটাকে আপনার মাঝেই ধমিয়ে রাখলাম।কেউই জানলনা আমার ভাললাগা।
তারপর এস,এস,সি তে ভাল রেজাল্ট করার অপরাধে আমাকে আমার প্রাণের গ্রাম ছাড়তে হল।ঢাকায় ভর্তি হলাম।প্রথম বর্ষের শেষের দিকে একজনকে আমার ভাললাগল।তারপর চার চারটা বছর আমাদের এভাবে চলে।.........................................................
আমার প্রথম ভাললাগার মানুষটির সাথে মাঝে মাঝে আমার কথা হত।কথার থেকেও এস,এম,এস বেশি লিখতাম। ওদের বাড়ি গিইয়েছি দু'বার বেড়াতে। কিন্তু কখনও ওকে বলিনি আমর ভাললাগার কথা। ওর জীবনেও আমার মত ঝড় যায়। ও ও একটা ছেলেকে পছন্দ করত।এটা নিয়ে কত জটিলতা হয়েছিল। ভাবতেই খারাপ লাগে যে বেছারিকে কতনা কষ্ট পেতে হয়েছিল।
সবছেয়ে ভাললাগার ব্যাপার হচ্ছে,আমরা দু'জন এখন অনেক ভাল বন্ধু। আমাদের দু'জনাতে প্রায়ই আলাপ হয়। অনেক কিছু আমরা শেয়ার করি। আমার আগের ভাললাগাটা ও কখনও জানবেনা এবং আমার জানানোর কোন ইচ্ছা ও নেই। আমাদের বন্ধুত্বের দাবিতে আমার আগের ভাললাগাটা শেষ। ভাল বন্ধু হয়ে থাকব দু'জন।।
ক্যাম্পাস,লেক আর আমরা...।।

আমি আরো কিছু বন্ধু আমাদের।সকাল থেকে শুরু করে শেষ বিকেল পর্যন্ত অবধি। কিছু বন্ধু রাত পর্যন্ত থাকেন। দুপুর বেলা ভাত খাইনা কতদিন। আমি একানা,,, ছোটন,জুবায়ের,ফারুক,নোমান,আয়াতুল্লাহ,জুয়েল,জাহিদ,মুহিদ এবং আরো অনেকে। আমরা কয়জন রুবেলের দোকানের সিংগারা আর সহিদের দোকানের চা' খেয়ে থাকি। মাযেদ,সারাফাত,জুয়েল থাকে সিগারেট আর চা'র উপর।মাঝে মাঝে জাহিদ ওদের সাথে যোগ হয়। তখন সিগারেটের দোঁয়া আর যাপশা আকাশের দৃশ্য।
নোমান ভাই থাকেন পেপ্সি আর বেন্সন সিগারেটের উপর। জুবায়েরটা কৌতুহোলি। মাঝে মাঝে সে নোমানের সাথে সিগারেট শেয়ার করেন। ওর ভাবসাব অন্যরকম,। কখন কি করেন বুঝিনা।হঠাৎ এসে সিগারেট খোরদের সিগারেট কিনে দিচ্ছেন; নিজ়েও খাচ্ছেন। অনেকটা জন পতিনিধির মত।আমাদের এলাকার ছেলে ও। একটা সময় এমন ছিল যে, ও নিজ়েই চিন্তা করতে পারতোনা
ও এমন সিগারেট খোর হয়ে যাবে। আপন কৌতুহলে ও সিগারেট ধরল।ওকে সিগারেট ছাড়ানোর চেষ্টা চলছে। আমি আর ছোটন চেষ্টা করছি।
আমাদের মধ্যে ছোটনটা পড়া লিখার ব্যাপারে একটু বেশি সিরিয়াস। আনিস ও একটু। জুয়েলটা ইমোশনাল টাইপের। যখন পাড়ালিখার কথা উঠে তখন ও সবার আগে থাকেন। কিন্তু ও কাজ়ের দিন আসেননা। পরীক্ষার আগে আমাদের পড়ালিখাটা একটু বেশি হয় অন্য সময়ের তুলনায়। বিশেষ করে ডিস্কাশন। কখনও ফারুক,কখনও আমি আবার কখনও আমাদের বন্ধুদের মধ্যে যে কেউ শুরু করেন। ঘন্টার পর ঘন্টা চলে। মাঝে মাঝে বিরতি। সহিদের দোকানে চা' খাওয়ার পাল; আর সিগারেট খোরদের সিগারেট।। তারপর আবার শুরু। এভাবে চলে সকাল থেকে সন্ধ্যার আগ পর্যন্ত।এখন পরীক্ষা চলছে; তাই এমন।
যখন ক্লাস শুরু হবে তখন চিত্রটা অন্য রকম। প্রত্যেক ক্লাসের ফাঁকে ফাঁকে লেকে আসতেই হবে। এ যেন অনেকটা অত্যাবশ্যক কাজ। না করলে মার খেতে হবে।নোমান,সারাফাত,মাযেদ একটা মিনিট ও থাকতে পারেন্না ক্লাসের পর। সবাই মিলে আড্ডা;হাসি তামাশা। মাযেদের; ওর আন্টিদের সাথে চোখাচুখি আর হাসি বদল। জুয়েলের হাস্যকর সব মন্তব্য।মাযেদটা একটু বেশি মজার। ছোট বোন,বড় বোন, ইয়ার মেট এবং আন্টিরা; কার রেহায় নেই ওর মন্তব্য থেকে। আর হাজার খানেক জি এফ আছে ওর। হাজার খানেক সিমও।
পরাগটা বাদ পডে গেল বুজি। আর একজন বন্ধু আমাদের। খাওয়ার ব্যাপারে ও সিরিয়াস। কে এফ সি, স্টার কাবাব এ সবে গিয়ে খাবে ও। প্রধান বন্ধু হচ্ছে ওর বেন্সন সিগারেট। প্রত্যেক দিন প্রায় ২টা পেকেট সামাল দেয় ও।
আর একজন ফারুক আছে আমাদের মধ্যে। দুলাভাই বলি ওকে আমরা। বিয়ে করেছে ও একটা ফুটফূটে সুন্দরী বউ। ভীষন খুশি ও ওর বউকে নিয়ে। একটু হুজুর টাইপের। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়েন। এখন ভীষন ব্যাস্ত হয়ে গেছে। জিজ্ঞেস করলে বলে,বউকে সময় দিতে হয়। বউ যেতে দিতে চায়না।। আরো কত কি।
প্রায় শেষ করে পেলেছি আমাদের গ্রেজুয়েশন। বন্ধুরা অনেকেই কোথায় কে চলে যা্বে কে জানে।। তবুও আমরা আমাদের ক্যাম্পাস,লেক,রুবেলের দোকান আর সহিদেরর চা' অনেক মিস্ করব।
ছোটনের জন্য লেখা বাকি সব। ওর ইন্সপাইরেশন পেয়ে আবার লিখার চেষ্টা করলাম।ছোটনের ইন্সট্রাকশন মত এবার আনিস দিয়ে শুরু।ক্লাসে সব কিছু ও নোট করবে। কেউ যদি কখনও কিছু মিস্ করে সেটা আনিসের খাতায় খুঁজলে পেয়ে যাবে।ইংরেজীতে তাড়াতাড়ি লিখতে না পারলে বাংলায় লিখবে ও।
কিন্তু না লিখে চাড়বেনা। এটার মাধ্যমে আমরা সবাই উপকৃত হই। ওকে আমি অনেক কথা বলি ওর ভাবীকে নিয়ে।ওর বড় ভাই,যিনি বি,বি,এ ডিপার্টমেন্টের হেড উনার বউকে নিয়ে। সব মজার জন্য বলা। অনিস কখনও রাগ করেনা। ও হাসে এবং আমরা সবাই হাসি। মাঝে মাঝে আনিস আমাকে বলে, "আচ্ছা রিমন,তুমি যা বল এসব যদি বাহিরের কেউ শুনে তাহলে কি ভাববে বলত" ।আমি বলি মানুষ সবাই তার নিজ়ের ইচ্ছা মত ভাবতে পারেন। এতে তোমার আমার কি আসে যায়...? এর পর ও হাসে।সব থেকে নজর কাড়া ব্যাপার হল আনিসের খাওয়া। কাঠবিড়ালীর মত কূটুকূটু করে শম্বুক গতিতে খাবে ও। ও একটা সিংগারা খেটে যা সময় লাগে সেই সময়ে অন্য যে কেউ কমপক্ষে পাঁচটা খেতে পারবে।। চস্ ওর ভীষণ প্রিয় একটা খাওয়ার।
আয়াত, আমাদের মজার বন্ধু ও। আমি আর ও একত্র হলে,যত বড় বাটপারই হোক; আমাদের কাছে তর্কে হারতে হবে।ব্যাবসায়ীক মাইনডের ও। সবকিছুতে প্রপিট খুঁজ়ে । পড়া লিখের চেয়ে ব্যাবসায় সময় বেশি দেয়। ভবিষ্যতে ভালো ব্যাবসায়ী হতে পারবে।ওকে দিয়ে আড্ডা জমে। মানুষকে অপ্রস্তুত করার ওস্তাদ ও।
মাযেদ এবং জুয়েল। যাদের কথা না বললেই নয়। মাযেদটা যত ভাল কথা অথবা যত খারাপ কথা বলুক;ওটার সাথে খুব সুন্দর করে একটা গালি মিক্স করে দিবে। জুয়েলটা একটু স্মার্ট টাইপের গালি দেয়।অনেকটা সাহিত্যিক স্টাইলে।। একটা কথা বললে বুঝা যাবে। এবার ওদের একটা সাবজ়েক্টের প্রশ্ন একটু কঠিন হয়েচে।পরীক্ষার হল থেকে বের হওয়ার পর ওকে জিজ্ঞেস করলাম,"জুয়েল মামা,পরীক্ষা কেমন হল...?"। ও উত্তর করল," কবি নূরুল হুদা আমাদের কে দিয়েছে 'এন আনক্লিন ব্যামবো উইদ আউট বেজেলিন' "।।ওর সকল মন্তব্য এমনি;শুনলে কেউ না হেসে থাকতে পারেনা।
মুহিদ,আমাদের সকল বন্ধু থেকে ও একটু আলাদা ঘোছের। মানসিকতা ওর অনেক ভাল। অন্য আট দশ জনের মত ও প্যাঁচ করেননা কোন কিছুতে। ও জানে সবার থেকে বেশি, কিন্তু খাতায় লিখেন সবার থেকে কম। এটার কারনে মুহিদ তার প্রাপ্তিতে যেতে পারেনা। ওর একটা গুন এবং দোষ হল, সব কিছুতে ও এলাবরেট ডিস্কাশন করেন। এটা আমাদের বন্ধুদের অনেকে পছন্দ করেন আবার অনেক করেননা। ও হল চার পাঁচ জন ভাবীর ছোট দেবর এবং ওর সকল ছাত্রীর প্রিয় স্যার। এসব নিয়ে আমি মাঝে মাঝে ওর সাতে পাজিলামিকরি। ও ভীষণ লজ্জা পায়। ঠিক মনে হইয় যেন একটা লাজুক বানর।।
ফারুক, সবচাইতে ব্রিলিয়েন্ট। আমাদের ইংরেজি ডিপার্টমেন্টের এক মাত্র ছাত্র,যিনি বিদেশী ইউনিভার্সিটিতে স্কলারশীপ পেয়েছেন। আমাদের সাথে উনি আছেন বলে আমরা অনেক গর্ববোধ করি। অনেক পলাপান উনি মানুষ করেছেন।। অবশ্য ফারুক কোন ছেলেকে পড়াননা। ছাত্রী পড়ান। অনেক ভাল স্যার। অনেক মেয়েকে A+ পাইয়েছেন উনি। অবশ্য এসব নিয়া আয়াত উনাকে আর বাকি রাখেননা কিছু।। রবীন্দ্রনাথ & নজরুল সংগীতের কিছু মনে হয় বাকি নাই উনার। অনেক গান মুখস্ত পারেন উনি। আমরা অনেক গান শুনেছি উনার গলায়। চমৎকার গায় ফারুক।
মাহিব,ডাবল A+ দারি ও (ssc & HSC) । কিন্তু ওর মত এত ক্লাস মিস আমাদের আর কোন বন্ধু করেন কিনা বলতে পারিনা। মনে হয় করেননা। যখন ক্লাসে আসেন সেই দিন ওর এপয়েন্টমেন্ট থাকেন। মাঝে মাঝে সব ক্লাস শেষ হওয়ার আগেই ভাগেন ও। একটা মেয়ের প্রেমে পডছে ও।ইডেনে পড়ুয়া এ মেয়েটির পিছনে ও দৌঁড়াতে দৌঁড়াতে ওর না থাকে সময়,আর না থাকে শক্তি। বন্ধুদেরকে কোন সময় দিতে পারেনা ও। যখনি ওকে কেউ বসতে বলল, অমনি বলে উঠে "আজ আসিরে দোস্ত;আমার একটা জুরুরি কাজ আছে"।।
ছোটন,যার কারণে বাকি অংশ লিখা। আমাদের অনেক ভাল বন্ধু ও এবং আমাদের ক্লাসের নিয়মিত ছাত্রদের একজন। ক্লাসে খুব মনোযোগি ও। সকল টপিক বুজার চেষ্টা করে। ও অনেক কর্মঠ। পেমেলি এবং বন্ধু,সবাইকে ও সময় দেয়। পেমেলির অনেক কিছু ওকে করতে হয়।ওর এত সব্ ভাল দিকের জন্য ওকে আমার ভীষন ভাল লাগে। আমরা দু'জন এক সাথে অনেক কাজ করছি।এ যেমন শপিং,গুরাগুরি,আড্ডাবাজি....................................।
আমার নিজ়ের সম্পর্কে বলার মত কিছু বাকি রাখলামনা। সবার ফাকে ফাঁকে কম বলিনি। বাকি সব সকল বন্ধুদের কাছে।।............।।
অনেক গুলো অনুষ্ঠান হয়েছে আমাদের বন্ধুদের মাঝে। কারো জন্মদিন আসলে সকল বন্ধুকে খাওয়ানো। কারো ছোট ভাই বোন ভালো রেজাল্ট করলে খাওয়ানো। কারো জি,এপ ভালো কিছু করলে। এভাবে একটার পর একটা অনুষ্ঠান লেগেই থাকে আমাদের মাঝে। তখন আমরা অনেক মজা করেই কাটাই।
Wednesday, July 28, 2010
ছোটনের জন্মদিনে আমার গিপট্...!
আমি প্রায় ...চাঁদের আলোতে দেখি। মনে হয় যেন আমার গ্রাম।
এই,,... জোনাকি পোকার মাঝখান দিয়ে মাঝরাতে একাকি রাস্তায় হাঁটার অভিজ্ঞতা আছে তোর...? ধর, তুই একা বসে আছস্;পশ্চিম আকাশে সুন্দর একটা চাঁদ; অদূরে হালকা কুঁয়াশা ঝরছে;মাঝে মাঝে মিট মিট করে জোনাকি পোকার আলো দেখা যায়। তুই,চাঁদের আলো,আবছা কুঁয়াশা আর জোনাকি পোকা ছাড়া কেউ কোত্থাও নেই। ভাবতো এ রাতটা।। অনেক সুন্দর তাইনারে...?
এ রাত্রিটা তোর জন্ম দিনে আমার গিপট্ "জানু".....ঃ)
"শুভ জন্মদিন""
আমার গ্রাম আর আমার মা...!

স্কুল,টিপিন পিরিয়ড এ জীবন স্যারের কাছে উচ্চতর গণিত করা।ছুটির পর আবার কাইয়ুম স্যারের কাছে ইংরেজি পড়া।ক্লাস শুরুর আগে আবার পদার্থ এবং রসায়ন প্রাইভেট।এত ব্যাস্ততার পরও ঠিকই বের করে পেলতাম খেলার সময়টা। আমি একা পাগল ছিলামনা। আমার থেকেও বড় বড় পাগল গুলো ছিল।এত কিছুর পরও মনে হয় যেন বিন্দু মাত্রও ক্লান্ত হতামনা। মাঝে মাঝে জীবন স্যার ভীষন বোকাও দিত, "তোমাদের বলি,সময়টা নষ্ট করনা;তাও তোমরা খেলা ছাড়তে পারনা; এ নাড়া ক্ষেতের খেলা দিয়ে জীবনে কিচ্ছু হবেনা "। স্যার যখন জাড়তেন, তখন ঠিকই মাথা নিছু করে শুনতাম। ক্লাস রুম থেকে বের হহলেই সব ভূলে যাই। ঠিকই আবার মাঠে নেমে যাই। সকালে বের হলে সন্ধ্যার আগে খুব কম সময়ই বাসা ফিরছি।।কারণ হল,বাসায় গেলেই আম্মু ঘুমানোর জন্য আটকাবে।তখন আর খেলতে যেতে পারবনা।।
আম্মু অনেক দিন আটকিয়েছে। কিন্তু আম্মুকে ঘুম পাড়ায়ে কখন যে বের হয়ে গেছি আম্মু বলতেই পারেনা।বাসায় ফিরার পর মারতো রেডি করেই রেখেছি।আম্মুর শলার বাড়ি পিঠের উপর কত শেষ হয়েছে তার হিসেব নাই।আজও আম্মুর সাথে মাঝে মাঝে কথা গুলো বলে মায়-ছেলে হাসা হাসি করি।।আম্মু মনে হয় এভাবে না মারলে হয়ত এত দূর আসতে পারতামনা। আমার জীবনের সকল অর্জন আমার আম্মুর। জীবনের এ বেলায় ফেলে আসা দিন গুলোকে ভীষণ অনূভব করি।। ইস্......... যদি ঐ ভাবে জীবনটা চলত...!
আম্মুর আজ এই কষ্টকর মহূর্তে;আম্মুর আদর,আম্মুর শাসন ভীষন মনে পরছে।। খুব ইচ্ছ করছে আম্মুর কাছে যেতে। আম্মুর অসুস্থ্যতায় আম্মুর কাছ থেকে দূরে থেকে, অনুভূতি গুলো আমায় ভীষন পীড়া দিচ্ছে।।
Sunday, July 11, 2010
পরীক্ষা থেকে বাঁচা গেলোনা...:)

দেখতে দেখতে পরীক্ষা চলে আসল। প্রস্তুতি এখনও পর্যন্ত জিরো।। ফুটবল ফাইনাল খেলাটা শেষ করেই পড়া লিখা শুরু করব বলে মনস্থ্য করছি।। তবে এবার সব ক্লাস করেছি। মনে হয় শুরু করলেই পারব।মাঝে মাঝে খুব খারাপ লাগে রেজাল্ট এর পর। এ পর্যন্ত যতবারি রেজাল্ট হয়েছে,প্রত্যেক বারি বলি এবার থেকে ভাল করে পড়ালিখা শুরু করব। কিন্তু এ পর্যন্ত কনোবারি পড়া শুরু করা হয়নি।।যতসব ব্যাস্ততা শুরু হয় বড় জোর এক সপ্তাহ আগে থেকে।। ঘুমতুম সব হারাম তখন।।সারাটা বছর যদি এমন করে পড়তাম,তবে মনে হয় আমার মত পড়ুয়া আর কেউ হতনা।।এটা মনে হয় যেন অভ্যাসে পরিণত হয়েছে।। হাস্যকর হলেও সত্য।
পরীক্ষা ২২ তারিখ থেকে শুরু।।আমি পড়ালিখা শুরু করব,ভাবছি ১২ তারিখ থেকে।। এবার রেজাল্টটা আগের তুলনায় আর একটু ভাল করার প্রত্যাশি আমি।। বাকিটা আল্লাহ জানেন। হে আল্লাহ,তুমি আমাকে সাহায্য করবে।।
Friday, July 9, 2010
নীরব কেক কাটা...!

ইদানিং আমরা শুক্র বারেও ব্যাস্ত হয়ে গেছি।দিনদিন ব্যাস্ততা বেড়েই চলছে।। জুমার নামাযের পর বাহিরে থাকতে হয়। অনেক কিছুই চোখে পডে রাস্তায়।আবার কত কিছু খেয়াল করিনা।।মাঝে মাঝে কিছু ব্যাপার নজর কাটে।।ঢাকার মানুষ গুলো একটু বেশিই ব্যাস্ত থাকেন। শুক্রবারটা হল তাদের সস্থির দিন।। সারাদিন বিশ্রাম আর বিকেল বেলায় একটু মঝা করে কটানো।এ দিনটার বিকেল বেলায়, পার্ক গুলোতে বড্ড ভিড় থাকে।।কেউ পরিবার নিয়ে,কেউ বন্ধুরা মিলে,আবার কেউ মনের মানুষটাকে নিয়ে একান্ত কিছু সময় কাটান।। আজ যে ব্যাপারটি নজর কাটল......... আমি আর ছোটন,কাজ শেষে বাসায় ফিরব।আমি বললাম চল,চা খাই। ও না করলনা। আমারা দু'জন একটা মোটামুটি ভাল হোটেলে ডুকলাম।পাশের একটা টেবিলে তিনটা ছেলে মেয়ে। দু'জন ছেলের বয়স ২১,২২ এর বেশি হবেনা। মেয়েটি ১৬ বছরের বেশি না।।ওদের ড্রেস আপ দেখে মনে হল ওরা ভারী কোন কাজ করেন।।খুব সম্ভবত মেয়েটিও খুব বড় ঘরের কেউ হবেনা।। ওদের সামনে একটা পেকেট ছিল।।ওটার মধ্যে কি আছে তখনও আমরা জানিনা।। দু'জন পাশাপাশি আর একজন সামনে বসে,ক্লান্তিময় চোখে ওদের তিনজনাতে হাসি বিনিময়।। কিছুক্ষণ কেউ কোন কথা না বলে তিন-জনি বসে আছে।।এরি মধ্যে ওদের একজন পেকেটটা খুললেন।।তারপর একটা কেক বের করলেন ওটা থেকে।।
তখন আমদের আর বুঝতে বাকি থাকলনা যে,আজ ওদের যে কোন একজনের জন্মদিন। কিছুক্ষন পর দেখা গেল মেয়েটি কেক কাটছে।।সুতরাং মেয়েটির জন্মদিন।। তারা একে অপরকে খাওয়াচ্ছে খুব হাসিমাখা মুখে।।একটু পর তাদের সাথে দু'জন হোটেলের কর্মচারিও অংশ নিল তাদের আকুল অনুরোধে।।এরপর নীরব হৈঃ হৈল্লাতে একটা জন্মদিনের উৎসব শেষ হল।।ওদের এ আয়োজনটা আমদের ভীষণ আকৃষ্ট করেছে।।যদিও অনেকর কাছে তাদের এ উৎসবটা কিছুই না,তবুও তাদের প্রানের উল্লাস কারো থেকে কম নয়।। আমি আর ছোটন একটা জন্মদিনের উৎসব খুব কাছ থেকে উপভোগ করলাম।।
" শুভ জন্মদিন "
Thursday, June 10, 2010
আমার লিখা কিছু কবিতা।।
অপেক্ষার রাত যেন আর কাটেনা।
.........................................।।
আমার সঙ্গি হয়ে দূর-বহুদূরে।।
ইঁদুর গুলো নিস্তব্ধতার মাঝে,
বর্ষার সঞ্জয়ের ব্যাস্ততায়।।
তাদের ছোট ছোট পাঁয়ের শব্দ,
এ নিরবতার মাঝে ঝরা পাতার শব্দের মতন।।
কৃষকের কাস্তের মত বাঁকা রুপালি চাঁদ,
হয়ত আমার মত কারো স্বপ্নে বিভোর।।
তার অপেক্ষা হয়ত সকালের জন্য;
সূর্যি মামাকে দেখেই বিদায়।।
আমার সঙ্গি বাঁকা চাঁদ,
আর চাঁদের রুপালি আলোতে শিশির বিন্দু।।
তোমার আমার সেই পান্ডুলিপিকে সঙ্গি করে,
কাটিয়ে দেব সেই অপেক্ষার রাত।।
-------
----
একদিন রাত্রিতে
স্মৃতি মোদের অনেক কম,তাও কম কিসে...?
ভাবি,তাই থাকবে জীবনে মিশে।।
সেইদিন তুমি,আমি ও সে
ছিলেম অন্ধকারে সিঁড়িতে বসে।
জুম অন্ধকার,যাইনা কিছু দেখা,
লোকজন থেকেও সব কিছু পাঁকা।।
মন চাইছিল হাঁটি চাঁদের আলো
হলনা হাঁটা,রাত যে ছিল আঁধার কালো।।
পাশ দিয়ে হেঁটে গেছে কতজন ল্যাম্পপোষ্টে,
ভেবেছে কত কি তাদের স্বপ্নের হৃদয়পটে।।
স্মৃতিময়তায় আজও আমি বিভোর
স্মৃতি আছে বলেই জীবন সুখকর...।
---------
------
পেলে আসা আমার কৈশর
আমার কৈশর মানে বন্ধুদের মিলে
নান রঙের খেলায়,অনাবিল আনন্দ ;
গাঁয়ের পথধরে অন্তহীন পথে ছুটেচলা।।
সকাল বেলা গোসল করে ব্যাস্ততা,
ব্যাগ কাঁধে জমিনের আইল ধরে
নগ্ন পায়ে স্কুলের পথে চলা।।
বসন্তের ভোরের কুয়াশায় হাটা,
দূর্বা-ঘাসের হীরক কণা গুলোতে পা সিক্ত করা।
শিমুলের কলিতে কাঠি ডুকিয়ে
ঘুরানোর প্রতিযোগিতায় মাতা।।
সাদা তুলো উড়িয়ে--
সাদা বক গুলোর নিশান ছিন্ন করা।
বিকেলের বাতাসে ঘুঁড়ি উড়ানো
আর আকশের নীলে কিছুক্ষন।
তারপর,একঝাঁক রাজহাঁস আর আমি
আমাদের সামনের জমিতে চড়ানো।।
আমার কৈশর মানে রাত্রিবেলা
আম্মুর মার খাওয়া আর আব্বুর ধমক।
আমার কৈশর হল ফুফুদের বাড়িতে কেরাম,
আর আমাদের বাড়িতে ছোট ভাইদের সাথে ক্রিকেট...।।
-----------
-------
সেই দিন বিকেলে
উজ্জ্বল শ্যাম বর্ণ,ফর্সা ও বলা চলে ।
কাজল কালো নয়নে
অবাক চাহনি তার ।।
নবকৈশরের মেয়েটি,যৌবনের
সমস্ত আলোটাই তার উপর পড়েছে !
চার,পাঁচ বছর পার্থক্য
আমাদের বয়সের।।
সেই দিন গ্রীষ্মের বিকেলে
অনাবিল দক্ষিণা বাতাস...।
স্কার্ট পারেছে ও
ছাদের ডান পাশের পেয়ারা গাছ ;
বসল একটু সরে
ছাদের অনউচূ রেলিং এ ।।
পড়ন্ত সূর্যের আলো
পেয়ার গাছ ভেদ করে ওর মুখে পড়ল।।
এলোকেশে সূর্য্য এঁকে দিল পেয়ারা পাতা...।
খালি পায়ে এক জোড়া নুপূর ;
ওর নিঃষ্পাপ চাহনিতে বাতাস বিভোর...!
হঠাৎ নিচু গলায় ডাকলো আমাকে ;
সমস্তটাই আমি স্থবির হয়ে গেলেম।।
নিঃসংকোচে বলল,"আমার পাশে বস"...!
মহারাণীর কথা মান্য হল ।
আমি তার ডাক নামেই ডাকলাম--
দোলন চাঁপা,,
আকাশের নীলিমা হার মানলো
বুঝি আজ তোমার কাছে...।।
হাতে হাত ছিল অনেক্ষণ,
ছাড়তে চাইলেনা তুমি ;
কিছু কথা আজও কানে ভাসে ।।
তারপর,পশ্চিম আকাশের রক্তিম আভা
বিদায় জানালো ক্ষনটাকে।।
ঘরে ফিরলাম তুমি-আমি,,
আজও আছে কত কথা...
শুধু নেই আমার,তুমি...।।
.....................
............
কাল্পনিক স্বপ্ন
ঐ অদূর আকাশের দিগন্তে এঁকেছি স্বপ্ন,
খুঁজেছি তাকে একটি গ্রামের পর।
রেল লাইনের পথ ধরে সে চলেছে বহুদূর......!
খুজতে গেলুম তাকে পিচ্-ডালা পথে,
দেখা দিল সে কিছুদূরে মরীচিকার বাঁকে।
ক্লান্ত আমি নদীর কুলে হাঁটি
নদী আমায় কিছু কথা বলছিল ডাকি।
"তোর চলার পথ যদি হয় রুদ্ধ,
আপনাতে কখনও হবিনা দগ্ধ।
তোর তুই,তোরি মাঝে
নতুন কিছু শীঘ্রই, পাবি খুঁজে।"
হেঁটেছি তারপর আরো কিছু পথ
থামলাম হঠাৎ পেয়ে এক চর।
ক্লান্ত দুপুর, আমি একা পথিক
চোখ পেতে দেখি কাঁপছে চারদিক।
ধু-মাঠে নেই কেউ, আমি একেলা
আকাশে জোড়া চিল দিচ্ছে পাহারা।
বারবার ঘুরে আমার মাথার উপর
কি যেন বলে মেলে পাখা দ্বয়।
আমি বুঝিলাম নিজের মাঝে
হয়ত বলেছে, না খুঁজি তারে।
" যে যাওয়ার সে গেছে চলি
তবু কেন আঁকছ তুই,তারি ছবি?
জানি আমি, পারসনা ভুলতে তারে
যে দিয়েছে অবেলাতে ব্যাথা তোরে।
মানুষ চায় অনেক কিছু;সব কি পায়...?
এ ভেবে কতজন, ডুবেছে হতাশায়।
তাই বলি তুই ভাবিস্না এসব
নদীর স্রোতে ভাসিয়ে দেয়,গেছে যে সব।
তুই তোরি,ছিলনা তোর কিছু
এ মন্ত্র বউকে নিয়ে চল,নতুন জীবনের পিছু...!
Wednesday, June 9, 2010
মন খারাপের গল্প...।
কথাটা তেমন কঠোর ছিলনা,,কিন্তু লোকটা কষ্ট পেয়েছে এটা আমি বুঝতে পারছি।।
তারপর নিজ়ের মধ্যে অনেক অনুশোচনা হল।।কেন যে লোকটার সথে গরম হয়ে কথা বলতে গেলাম...?
পরে মনে মনে সিদ্ধান্ত নিলাম যে,আমি উনাকে "sorry" বলব।। কিন্তু ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাশ...;আমার আর সুযোগ হলনা তাকে বলার।। একদিন সে চলে গেল সবাইকে ছেড়ে।।আমি প্রায় ১বছর পর জানলাম তার চলে যাওয়ার কথা।।আমায় ভীষণ পীড়া দিয়েছিল উনার চলে যাওয়া।।আজ প্রায় ৬বছর পরও মনে পরলে আমার ভীষণ খারাপ লাগে।।
আমার গ্রামের মানুষ এবং আমর পরিবারের সদস্যরা আমায় অনেক পছন্দ করে,এটা আমি বুঝতে পারি।।আমি তাদের ভালোবাসার কতটুকু সন্মান করি কে যানে......।তবে আমি আপ্রাণ চেষ্টা করি।।
বিশ্বকাপ ফুটবল ২০১০...।।
এ বারের বিশ্বকাপে আর্জ়েন্টিনা অনেকেরই প্রিয়।। আমারও...।
আমি আর্জ়েন্টিনার অন্ধ বক্ত।।এ দলটাকে আমার ভীষণ ভাললাগে।। এবারে তাদের দলে অনেক গুলো ভাল খেলোয়ারও আছে।।
মেসির কথা বলার উপেক্ষা রাখেনা;তারপর রয়েছে ব্যারন;তারপর তেভেজ।।এছাড়া ও আরো অনেক ভাল প্লেয়ার রয়েছে এ দলটায়।। তাই আমরা আশাবাদী যে,এ বিশ্বকাপে আর্জ়েন্টিনা নিশ্চিত একটা চমক দেখাবেই।।
এবারের বিশ্বকাপে আর্জ়েন্টিনার হয়ে খেলবেন......
Goalkeepers: Sergio ROMERO, Mariano ANDUJAR, Diego POZO
Defenders: Nicolas BURDISSO, Clemente RODRIGUEZ, Martin DEMICHELIS, Ariel GARCE, Gabriel HEINZE, Nicolas OTAMENDI, Walter SAMUEL

Midfielders: Jonas GUTIERREZ, Javier MASCHERANO, Juan Sebastian VERON, Angel DI MARIA, Mario BOLATTI, Maxi RODRIGUEZ, Javier PASTORE
Forwards: Lionel MESSI, Gonzalo HIGUAIN, Carlos TEVEZ, Diego MILITO, Sergio AGUERO, Martin PALERMO
কিছু গুরুত্বপূর্ণ ওয়েব ঠিকানা...।
আশা করি,কিছু মনে করবেননা আপনি।। লোকজন উপকৃত হওয়াই আপনার উদ্দেশ্য ছিল।। আর এখান থেকেও যদি কেউ উপকৃত হয়,তবে সম্পূ্র্ন সফলতা আপনারই।।...:)
তারপরও না বলে নেয়ার জন্য আমি আন্তরিক ভাবে দুঃক্ষিত।।
বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রনালয়ের ঠিকানা :
• http://www.bangladesh.gov.
• http://www.bangabhabon.gov
• http://www.pmo.gov.bd/
• http://www.cabinet.gov.bd/
• http://www.moestab.gov.bd/
• http://www.mofa.gov.bd/
• http://www.mha.gov.bd/
• http://www.mof.gov.bd/
• http://www.mofdm.gov.bd/
• http://www.moi.gov.bd/
• http://www.moc.gov.bd/
• http://www.moedu.gov.bd/
বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের স্কুল, কলেজ এবং বিম্ববিদ্যালয়ের ঠিকানা :
• http://www.educationboardr
• http://www.dpe.gov.bd/(Primary)
• http://www.moedu.gov.bd/
• http://www.result.bteb.gov
• http://www.result.educatio
• http://www.203.112.194.235
• http://www.igsbd.com/
• http://www.nu.edu.bd/
• http://www.nuresults.net/
• http://www.registr/@juniv.edu
• http://www.univdhaka.edu/
• http://www.juniv.net/
• http://www.ctgu.edu/
• http://www.nu.ac.bd/
• http://www.nstu.edu.bd/
• http://www.rubd.net/
• http://www.wap.rubd.net/
• http://www.nuresults.net/
• http://www.cu.ac.bd/
• http://www.nuadmission.com
• http://www.accaglobal.com/
• http://www.iiuc.ac.bd/
• http://www.clc-london.ac.u
• http://www.vub.edu.bd/
কৃষি এবং চিকিতসা বিম্ববিদ্যালয়ের ঠিকানা :
• http://www.dmc.edu.bd/
• http://www.ssmc.edu/
• http://www.mmc-edu.org/
• http://www.rmc.ac.bd/
• http://www.magosmanimedica
• http://www.afmcbd.com/
• http://www.bau.edu.bd/
• http://www.sau.edu.bd/
• http://www.bsmrau.com/
প্রকৌশল বিম্ববিদ্যালয়ের ঠিকানা :
• http://www.buet.ac.bd/
• http://www.duet.ac.bd/
• http://www.ruet.ac.bd/
• http://www.cuet.ac.bd/
• http://www.kuet.ac.bd/
• http://www.sist.edu/
• http://www.iiuc.ac.bd/
• http://www.pstu.ac.bd/
• http://www.nstu.edu.bd/
• http://www.hstu.ac.bd/
• http://www.mbstu.ac.bd/
• http://www.pust.ac.bd/
ই-কমার্স ঠিকানা :
• www.munshigi.com
• www.littlebangla.com
• www.computerbazar.com
• www.daffodilonline.com
গান নামানোর ঠিকানা :
• http://www.PakHeaven.com/
• http://www.doriddro.com/
• http://www.songs.pk/
• http://www.amaderforum.com
• http://www.musiqzone.com/
ইন্টারনেটে সংবাদ পত্র পড়ার ঠিকানা :
• http://www.dailyinqilab.co
• http://www.eprothom-alo.co
• http://www.independent-ban
• http://www.manabzamin.net/
• http://www.shamokal.com/
• http://www.akhonsamoy.com/
• http://www.anandabazar.com
• http://www.ittefaq.com/
• http://www.bhorerkagoj.net
• http://jugantor.info/
• http://news.google.com/new
• http://www.independent-ban
• http://www.bdnews24.com/ho
• http://www.thefinancialexp
• http://www.thebangladeshto
• http://www.nation-online.c
• http://www.newsweek.com/
• http://www.dailydeshbangla
• http://www.weeklyholiday.n
• http://www.shaptahik2000.c
• http://www.thedailystar.ne
• http://dhaka.com/
ব্যাংক সমূহের ঠিকানা :
• http://www.janatabank-bd.c
• http://www.eximbankbd.com/
• http://www.sonalibank.com.
• http://www.mblbd.com/
• http://www.prime-bank.com/
Monday, June 7, 2010
আমাদের চিটাগং যাত্রা..!





অবশেষে আমরা ফিরে এলাম।।এ তিনটা দিন কতনা আনন্দ আর হৈ হোল্লা।।এ ভ্রমনটা ছিল ভীষণ ভীষন আনন্দের।কারণ আমরা সব বন্ধু এক সাথে ছিলাম।এর পর আমরা সব বন্ধু এমন করে আর একসাথ হতে পারি কিনা কে জানে।।খুব সম্ভবত না।।
কারন আমাদের অনাস্ শেষ হলেই কে কথায় কে জানে।।
ইকোপার্কের সৌন্দর্য্য দিন দিন বাড়ছে।।এ স্থানটায় আমি এর আগেও আরো তিন বার গিয়েছি।।কিন্তু এবার প্রকৃতি কন্যা তাকে এমন কারে সাজিয়ে রেখেছে যে,যা পুরাটা ভাষায় বর্ণনা করা আমর পক্ষে সম্ভবনা। চতুর্দিক সবুজ়ে ডেকে গেছে।।তার মধ্যদিয়ে বইছে অজোর ঝর্না ধারা।।ঝর্নার পানিতে আমাদের সবার স্নান করা,পানি ছুটাছুটি,হুড়াহুড়ি,তৃষ্ণা নীবারন এবং আরো কত কি।।
তারপর সমস্তটা ঘুরে দেখে আমাদের ক্যাম্পাসে ফিরে আসা।এসে কেউকেউ নামাজ পড়েছেন এবং দুপরের খাওয়া।।কিছুক্ষন বিশ্রামের পর আমাদের পতেঙ্গার উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু।।সমস্তা পথ ধরে হৈ হৈল্লা আর নাচানাচি।সমস্ত বাস জুড়ে কেমন একটা আনন্দ ঘন মহূর্ত।। রায়হান স্যার এবং আমিম স্যার আমাদের সাথে ছিলেন।।স্যারেরাও হাসছেন আমাদের সব কান্ড দেখে।।
আমরা যথাসময়ের একটু পরেই পতেঙ্গা গিয়ে পৌঁছলাম।।সেখানে গিয়ে সবাই সমুদ্রের ধারে এসে দাঁড়ালাম।।সমুদ্র তখন আনেক উত্তাল ছিল;তাই কারোই নামা হলোনা।তবুও কয়েকজন ছোটভাই ধারে বসে নিজেদেরকে সমুদ্রের নোনা জলে সিক্ত করেছেন।।তারপর সমুদ্রের ধারের কিছু অপরিচিত মানুষের চোখাচুখি;কিছুক্ষন হাসাহাসি;তারপর আবার চলা।।
আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকার দরুণ আমরা সূর্য্য ডুবা দেখতে পারলামনা।।তবুও,তখনকার পশ্চিমা আকাশের রক্তিম আলো আমাদের প্রাণে দারুণ দোলা দিয়েছে।।তারপর এটাসেটা খাওয়া খাওয়ির পালা।।এক বন্ধুর সিগারেট খাওয়ার দৃশ্য কেমেরা বন্দি করে ওর আব্বুকে দেখানোর ভয়।।ওর একটু সংকোচ বোধ এবং সিগারেট না খাওয়ার পতিশ্রুতি;তারপর একটা সুন্দর মন্তব্য।।
"এমন দিনে আমার আব্বুও সিগারেটে টান না দিয়ে থাকতেননা।" আমরা সবাই কঠিন হাসলাম।।কিছুক্ষন পর সন্ধ্যা নেমে এল।আমরা সবাই বাসে ফিরে আসলাম।।হালকা নাস্তার পর বাস আবার ছাড়ল।।ক্যাম্পাসে এসে প্রেশ্ হয়ে সবাই অডিটরিয়াম এ সাস্কৃতিক অনুষ্ঠান দেখলাম।।কিছুক্ষন হাসাহাসি এবং কৌ্তূকের পরে আমরা রাতের খাওয়ার খেলাম।।একটু বিশ্রাম আর হাটাহাটির পর বাস প্রায় ১টার দিকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রাওয়ানা হল।।